ছোট্ট মনি বোনটি আমার একটু কাছে আয়, মিষ্টি মিষ্টি গান শোনাবো হাত বুলিয়ে গায়ে।
তোর চোখের পানি আমি সইতে পারিনা, অনেক সুখে থাকতি-রে তুই যদি থাকতো মা।
নয়ন মনি বোনটি আমার আর কাদিসনা তুই, তোর চোখের পানি দেখে কাদছে শাপলা জুই।
তুই হাসলে চন্দ্র সূর্য তোর সাথে হাসে, তোর হাসিতে সুখ গুলো সব আমার চোখে ভাসে।
দোয়া করি আমার বোনটা অনেক বড় হবে, অচিন পুরের রাজ কুমার তোকে নিয়ে যাবে।
স্বাগতম, এই সাইট এ আপনি সকল প্রকার মন ভালো করার গল্প কবিতা পাবেন, শুধু তাই নয়! এই সাইট এর মূল উদ্দেশ্য হল গল্প কবিতার মাধ্যমে দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটানো এবং তাদের সকল দুঃখ শেয়ার করা, যাদের মন খারাপ তারা এই সাইট এর কবিতা পড়ুন এবং নিজেকে আধার জীবন থেকে ফিরিয়ে আলোর পথে নিয়ে আসুন।
Saturday, 27 August 2016
ওগো নারী
ওগো নারী, শাড়িতে তোমায় লাগে সুন্দর কেশেতে তুমি বেশ, পর্দা বিহীন ঘুরে বেরিয়ে করিওনা জীবন শেষ। ওগো নারী, মাথা থেকে পায়ের পাতা ঢাকিও যতনে, নাহলে শরীর পুরিবে তোমার জাহান্নামের আগুনে। ওগো নারী, নামাজ কালাম পর তুমি করিওনা অবহেলা, সময় মত পরিলে নামাজ খুলবে জান্নাতের তালা। ওগো নারী, তুমি মনেরেখ এই দুনিয়ায় চিরস্থায়ী নয়, তুমি দোয় কর মৃত্যু যেন ঈমানের সাথেই হয়।---------------Arif Zaman
♥অবুঝ ভালোবাসা♥
পার্ট-১
এসো হাত ধরো হাতে, চলো অন্তহীন পথে, এসো তুমি, আর আমি, দু’চোখে স্বপ্ন হয়ে নামি… “ঐ থাম, হইসে। শাহবাগ মোড়ে এইভাবে চিৎকার করিস, ভালো ভিক্ষা পাবি। আমার কানের কাছে না।“ অপ্রস্তুত হয়ে থেমে গেলাম আমি। এই মেয়েটার মুখে কিছুই আটকায় না। সেই ছোটবেলা থেকে দেখে আসছি। কিন্তু আজও অভ্যস্ত হতে পারিনি। আমি অবশ্য কথা না বাড়িয়ে মুখ কুঁচকে পাশে সরে গেলাম । আজ পেত্নীটার মন খারাপ। ওর জানের জান আরেফিনের আজ জন্মদিন।ক্লাস টেনে পড়ার সময়ই “প্রেম-প্রীতি” নামক বিদ্যায় বেশ পারদর্শী হয়ে উঠেছিলো আমার এই “পেত্নী”। আরেফিন নামের এক গিটারিস্ট এর প্রেমে পড়ে যায়, বলতে গেলে, কোনোরকম সতর্কীকরণ বার্তা ছাড়াই।তারপর আর কি ! মায়ের মোবাইলে লুকিয়ে লুকিয়ে ওর সাথে কথা বলতো। আর কি নির্লজ্জ মেয়ে রে বাবা! প্রতিদিন আমার কাছে এসে আরেফিনের সাথে কি কথা হতো, সব বলতো! আরেফিন কি খেতে পছন্দ করে, কি রঙ ওর বেশি পছন্দ, ও কতো ভালো গিটার বাজাতে পারে, এসব শুনতে শুনতে আমার মুখস্থ হয়ে গেলো। প্রতিদিনই বলতাম, “তোর এই আরেফিনের প্যাঁচাল বন্ধ করতো।” তখন ভুরু কুঁচকে আমার দিকে তাকিয়ে বলতো,“আমার আরেফিন এর কথা, আমি বলবো, না তো কি বাইরের মানুষ বলবে? আর তোকে বলি কারণ তুই একটা গাধা, একটা গার্ল ফ্রেন্ড জুটাইতে পারলি না, ছাগল… আয়নার দিকে তাকায়া দেখছিস কোনোদিন, তোর কান গুলা পুরা খরগোস এর মতো………আর হাসলে………” “আল্লাহর দোহাই লাগে, তুই থাম, যেভাবে বলছিস, মিরপুর চিড়িয়াখানার লোকজন কেউ শুনতে পেলে নির্ঘাত আমাকে ধরে নিয়ে চিড়িয়াখানায় ভরে রাখবে…তার থেকে বরং “তোর আরেফিন” এর প্যাঁচাল শুরু কর, শুনছি।” কথাগুলো বলেই প্রমাদ গুনলাম, না জানি এখন কত কিলোমিটার লম্বা ঝাড়ি শুনতে হয়। কিন্তু আমাকে অনেকটা অবাক করে দিয়েই হেসে উঠলো পেত্নীটা। আস্তে করে দীর্ঘশ্বাস ফেললাম, এতো সুন্দর করেও মানুষ হাসতে পারে !!!
কি কথা বলতে গিয়ে কোথায় চলে এসেছি, হায়রে কপাল। হ্যাঁ, যা বলছিলাম। আমি আর পেত্নী বসে আছি টি, এস, সি তে। আমার হাতে এক প্যাকেট টিসু পেপার । পেত্নী ফোঁপাচ্ছে, আর আমার দায়িত্ব হচ্ছে একটু পরপর ওর হাতে টিসু ধরিয়ে দেওয়া, আর ওর নাক ঝাড়ার দৃশ্য দেখা। শুধুমাত্র এই কাজের জন্য সকাল আটটায় আমার অতি প্রিয় ঘুম ভাঙ্গিয়ে এনেছেন পেত্নী বিবি। এই “আরেফিন” নামটা আমি একেবারেই সহ্য করতে পারিনা, এটা জেনেই বোধহয় আমাকে দিয়েই এসব কাজ করায়। ওর মন ভালো করার জন্যই গান গাইতে গিয়ে ঝাড়ি খেলাম, ওর বোধহয় আমার কাঁচুমাচু মুখ দেখে একটু মায়া হল। ফোঁপাতে ফোঁপাতেই জিজ্ঞেস করলো, “রাতে খেয়েছিলি?” “হু।”(মিথ্যে কথা, সত্যটা বলে আবার ঝাড়ি খাওয়ার কোন মানে হয় না) “ঘুমাইছিস কয়টায়?” “১১ টা।”(সত্য কথা) “১১ টা বাজে ঘুমালে এত হাই মারিস কেন? অসভ্যের মতো?” “হাই মারাতে অসভ্যতার কোন এলিমেন্ট আছে বলে আমার জানা নেই।” (আবার হাই তুললাম, এবার নকল হাই) “দাঁত মাজছিস সকালে?” নকল হাই এর মাঝপথে এসে থেমে গেলাম, দাঁত মাজি নি। দাঁত মাজার মতো ফালতু কাজে আমার মতো ব্যস্ত! মানুষের আবার টাইম কই ? আমাকে চুপ থাকতে দেখেই যা বুঝার বুঝে নিলেন, পেত্নী মহাশয়া… “ইয়াক থু” করে বলল, “এ জন্যই ভাবছিলাম, এতো দুর্গন্ধ আসছে কোত্থেকে… ইয়াক থু” করে সত্যি সত্যি একদলা থুথু আমার পায়ের কাছে ফেললো।। মনে মনে ভেবে পেলাম না, আমি স্বীকার করার পর পরই গন্ধ ছড়াল??? “ব্রেকফাস্ট তো করিস নাই। চল, কোন এক রেস্টুরেন্টে ।” কিছু না বলে, সায় দিলাম মাথা নেড়ে। পেত্নীটাও, যেন কিছুই হয়নি এমন ভাব করে উঠে দাঁড়ালো। এতক্ষণ যে ফোঁপাচ্ছিল, দেখে বোঝার উপায়ই নেই। এখনো বুঝতে পারিনা মেয়েটাকে। আচ্ছা, ও কাঁদছিল কেন আর আরেফিনই বা কোথায়, সে কথা কি বলেছি? মনে হয় না। কারণ, সেটা “ইট ওয়াজ এ লং স্টোরি” টাইপ ঘটনা। সংক্ষেপে জানিয়ে রাখি, আরেফিন, আমার পেত্নীর সাথে কথা বলে, সময় কাটাত, আর কিছুই নয়। আমরা যেটাকে বলি “টাইম পাস”। আর এ কথা যেদিন জানতে পারে ও, সেদিন আমার কাছে এসে সমগ্র পুরুষ জাতিকে তুলে শাপশাপান্ত করতে লাগলো। এরপর থেকে আর আমাকে “আরেফিনের প্যাঁচাল’ শুনতে হয় নি। তবু ছয় বছর ধরে মাঝে মাঝে পুরানো কথা মনে পরে, পেত্নী মহাশয়ার।। আর তা শুনতে হয়, আমাকেই। আমি হাই তুলতে তুলতে টিসু তুলে ধরি। বিনিময়ে ফ্রি ব্রেকফাস্ট পাই, খারাপ কি? (আমার পেত্নী, আমার পেত্নী করছি কেন? শোধ নিচ্ছি বলতে পারেন, ও আগে ‘আমার আরেফিন’ বলতো সেটার শোধ। হে হে হে) আরেফিন চ্যাপ্টার ক্লোজ… অসহ্য। আমার ভাষায়, “হালায় পেইন একটা”। পেত্নীর নাম এখনো বলি নি… দরকারই বা কি বলুন! ধরে নিন আমার পেত্নীর নামই পেত্নী!!! এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে, আমি এই “মুখে কোন কথা আটকায় না” টাইপ মেয়েটিকে অনেক ভালবাসি …! আজকাল নয়। যখন আমাদের বয়স ৮, তখন থেকেই আমি দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, বড় হয়ে এই পেত্নীটাকেই বিয়ে করবো। সাধারণত ছোটবেলার ভাবনা- চিন্তাগুলা ছোটবেলাতেই শেষ হয়ে যায়, আমার ক্ষেত্রে হয়নি। কেন যে হয়নি সেটা ভেবেই আমি অবাক হয়ে যাই। একটা দিনও ঠিকমত কথা বলতো না, কি একটা ‘ভাব’ যে মারে আমার সাথে! ছোটবেলা থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত যতবার ই ‘প্রিয় বন্ধু’ নিয়ে রচনা লিখতে গিয়েছি,প্রিয় বন্ধু হিসেবে আমি লিখেছি ওর নাম, আর ও লিখেছে আমার নাম, কিন্তু আমাদের মধ্যে ঝগড়া লেগেই থাকতো। তারপরও আমি ওর পিছে লেগে ছিলাম … । কেন? জানি না। হয়তো ভালোবাসি, তাই।
আমি সেদিনো তারে খুঁজে বেরিয়েছি নীল সাগরের পারে
আমি সেদিনো তারে খুঁজে বেরিয়েছি নীল সাগরের পারে, আপন করিয়া মনের ভেতর লুকিয়ে রেখেছি যারে। আমি সেদিনো তারে খুঁজে বেরিয়েছি নীল সাগরের পারে, খুজিতে খুজিতে হাপিয়ে গিয়েছি ভালবাসি যারে। আমি সেদিনো তারে খুঁজে বেরিয়েছি নীল সাগরের পারে, আর কতকাল খুজিবো আমি কবে পাবো তারে। -----------------------------------Arif Zaman
Friday, 26 August 2016
তোর মিষ্টি কথায় রাজি হয়ে দিয়েছিলাম তোর সাথ
তোর মিষ্টি কথায় রাজি হয়ে দিয়েছিলাম তোর সাথ, ভালবাসা পাওয়ার আশায় ধরেছিলাম তোর হাত।
গভীর রাতে বিছানায় শুয়ে ভাবিতাম তোরে নিয়ে, মনে বড় আশা ছিল করবো তোরে বিয়ে।
কত স্বপ্ন ছিল তোরে নিয়ে বাধিবো সুখের ঘর, অভিনয় করে পরিশেষে করে দিলি আমায় পর।
জানিতাম যদি মাঝ পথে ছেড়ে দিবি আমার সাথ, হয়তো তাহলে কখনোই আমি ধরি দিতাম না তোর হাত।।
---------------------------------Arif Zaman
Thursday, 25 August 2016
♡বল না বন্ধু আমার সাথে একটুখানি কথা♡
বল না বন্ধু আমার সাথে একটুখানি কথা, কথা না-বল্লে হৃদয়ের মাঝে লাগে অনেক ব্যথা। বল না বন্ধু আমার সাথে একটুখানি কথা, কথা না-বল্লে তোর চিন্তায় ঘোরে আমার মাথা। বল না বন্ধু আমার সাথে একটুখানি কথা, চৈত্র মাসের রদ্রু ঠেকাতে, তোর জন্য হব আমি ছাতা। বল না বন্ধু আমার সাথে একটুখানি কথা, চুপটি করে থেকে আমায় আর দিসনা ব্যথা। বল না বন্ধু আমার সাথে একটুখানি কথা, কানে ধরছি আর কখনো দিবোনা তোরে ব্যথা। বল না বন্ধু আমার সাথে একটুখানি কথা, Promise করছি আর কখনো দিবোনা তোরে ব্যথা। Please.............বল না একটু কথা!!! -----------------------------------Arif Zaman
Monday, 22 August 2016
দেবেকি আমায় তোমার বুকে একটু খানি ঠাই
তোমার পায়ে পা রেখে আমি হাটতে চাই, দেবেকি আমায় তোমার বুকে একটু খানি ঠাই? তোমার কাধে দুহাত রেখে আমি হাটতে চাই, দেবেকি আমায় তোমার বুকে একটু খানি ঠাই? তোমার চোখে চোখ রেখে আমি থাকতে চাই, দেবেকি আমায় তোমার বুকে একটু খানি ঠাই? তোমার কপালে চুমু খেয়ে ভালবাসতে চাই, দেবেকি আমায় তোমার বুকে একটু খানি ঠাই? তোমার সাথে পাশাপাশি বসে গল্প করতে চাই, দেবেকি আমায় তোমার বুকে একটু খানি ঠাই? তোমার বুকে মাথা রেখে আমি ঘুমাতে চাই, দেবেকি আমায় তোমার বুকে একটু খানি ঠাই? আদর সোহাগে তোমার মনটা ভরিয়ে দিতে চাই, দেবেকি আমায় তোমার বুকে একটু খানি ঠাই? সারাজীবন এভাবে তোমায় ভালবাসতে চাই, দেবেকি আমায় তোমার মনে একটু খানি ঠাই? ---------------------------------Arif Zaman
Sunday, 21 August 2016
তোরে যতনো করিয়া লুকাইয়া রেখেছিনু বুকেরি ছোট্ট ঘরে
তোরে যতনো করিয়া লুকাইয়া রেখেছিনু বুকেরি ছোট্ট ঘরে, বাহির থেকে তোকে যেন কেউ ছুঁইতে নাহি পারে। নিজের মুখের হাসি টুকু সব দিয়েছিনু তোর মুখে, তোরী মুখে হাসি ফুটিয়ে আমি থাকিতাম দুখে। কখনো ভাবিনি আমায় ফেলিয়া যাবি এভাবে চলে, কি দোষ ছিল মোর তাও জাসনি কিছুই আমায় বলে। যেখানে গিয়েছিস সে-কি তোরে রাখিয়াছে অনেক সুখে? না-কি সুখকে তুই ধরতে গিয়ে আছিস অনেক দুখে? সুখে থাকিস ভাল থাকিস এটাই আমি চাই, শুধু তোরী জন্য সারাজীবন, আমি দোয়া করে যাই।। ---------------------------------Arif Zaman
Saturday, 20 August 2016
দুনিয়াতে অসুস্থ ব্যক্তির মত অসহায় আর কেউ নেই
"কিছু গুরুত্ব পূর্ণ কথা" দুনিয়াতে অসুস্থ ব্যক্তির মত অসহায় আর কেউ নেই। আমরা যখন সুস্থ থাকি তখন সুস্থতার মর্ম বুঝতে পারিনা মন যখন যা চায় তাই করি। এমনো ব্যক্তি আছেন সুস্থ অবস্থায় আল্লাহ পাকের এবাদত করতে ভুলে যায়। কিন্তু যখন অসুস্থ হয়ে পরে তখন কত তওবা আর দিনে কতবার আল্লাহ পাকের নাম নেয় সেটা সে তখনি বুঝতে পারি সুস্থতা আল্লাহ পাকের কত বড় নেয়ামত। কথায় আছে "দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম বোঝেনা" আমরা ঠিক কিছুটা সেরকম টাইপের মানুষ সুস্থ থাকতে সুস্থতার মর্ম বুঝিনা। হাদীস শরীফে এসেছে "কবর" দিনে আমাদেরকে 70 বার মৃত্যুর জন্য ডাকে কিন্তু আমরা অনেকেই এটা জানার পরও দুনিয়াতে ছোট খাটো পাপ থেকে শুরু করে অনেক বড় পাপ কাজ গুলো করে থাকি। এখানে একটা কথা না বললেই নয়, আপনি একবার পাঁচ মিনিটের জন্য চোখ বন্ধ করে ভাবুন আপনি এই মুহুর্তে মারা গেলে আপনি দুনিয়াতে যাদের জন্য পাপ কাজ করে যে আলিসান বাড়ি গাড়ি করেছেন তারাই আপনাকে নির্জন স্থানে কবর দেওয়ার জন্য ব্যস্ত হয়ে পরবে। আপনি একবার ভেবে দেখুন এই মুহুর্তে আপনার নিশ্বাস বন্ধ হয়ে গেলে আপনাকে কোথায় রেখে আসা হবে? আপনি আজকে যে সুখের ঘর বা বিছানায় ঘুমিয়ে ছিলেন সেই সুখের ঘর বিছানা রেখে এক নির্জন স্থানে অন্ধকার কবরে একলা শুয়ে থাকতে হবে। আপনি ভাবুন এই মুহুর্তে মৃত্যু বরণ করলে আপনার পিতা/মাতা থেকে শুরু করে পারা প্রতিবেশী ও আত্মীয় স্বজন এমনকি আপনার ছোট ছোট ছেলে মেয়ে পাশে বসে আব্বু/আম্মু করে কান্না করবে আর বলবে আব্বু/আম্মু তোমরা আমাকে এই দুনিয়ায় একা ফেলে কোথায় চলে গেলে? আমি যে এতিম হয়ে গেলাম। ছেলে মেয়ে আরো বলবে মা আমি যখন ভাত না খেয়ে ঘুমিয়ে পরতাম তুমি জোর করে আমাকে ঘুম থেকে তুলে ভাত খাইয়ে দিত এখন কে আমাকে ভাত খেতে বলবে? তারা বলবে আব্বু তুমি প্রতিদিন সকালে আমার হাত ধরে আমাকে স্কুলে নিয়ে যেতে এখন কে আমাকে স্কুলে নিয়ে যাবে? এরকম হাজারো প্রশ্ন করবে। এবং তাদের এই অবুঝ মনের কান্নার জবাব আপনি দিতে পারবেন না আপনি শুধু চেয়ে চেয়ে দেখবেন। এই কথা গুলো বলার মানে হল মৃত্যু আমাদের কত কাছে কিন্তু তারপরও আমরা দুনিয়াতে অহংকার করে থাকি। আমাদের সবাইকে মানতে হবে পৃথিবীতে আমাদের জন্ম যখন হয়েছে তখন মৃত্যুও হবে। আপনি কোন পাপ করার আগে যদি একবার মৃত্যুর কথা শরণ করেন তাহলে আমার মনে হয় আপনার অন্তরের অন্তর স্থল থেকে আপনার বিবেক খারাপ কাজ করতে বাধা দেবে। মানুষ দুনিয়াতে নিজের ইচ্ছায় হক বা অন্যের ইচ্ছায় হক কমবেশি সবাই পাপ করে থাকে। মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরীফ এবং বিভিন্ন হাদীস শরীফে পরিস্কার করে বলে দিয়েছেন " নামায বেহেশতের চাবি আর তাই তোমরা পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড় এবং সত্য পথে চলে সত উপার্জন কর আর দুনিয়াতে অহংকার করিওনা কেননা বে-নামাজী, অহংকারী, ব্যক্তিকে কাল কেয়ামতের দিন কঠিন তম শাস্তি দেয়া হবে"। তাই আপনি নিজে পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ুন এবং আপনার পরিবারের সদস্যদের নামায পড়তে বাধ্য করুন আর দুনিয়াতে যে কয়দিন বেছে থাকবেন সেটা যেন সত পথ হয় অসত পথ না হয়। চেষ্টা করুন সত পথে উপার্জন করে নিজে এবং নিজের পরিজনকে সুখে রাখুন। কেননা হালাল রুজিতে অনেক বরকত ও শরীর সুস্থ থাকে।। নোটঃ শরীরটা ভালনা তাই লেখাটা পুরোপুরি শেষ করতে পারলাম না। ------------------------------------Arif Zaman
Subscribe to:
Posts (Atom)
-
তোমার পায়ে পা রেখে আমি হাটতে চাই, দেবেকি আমায় তোমার বুকে একটু খানি ঠাই? তোমার কাধে দুহাত রেখে আমি হাটতে চাই, দেবেকি আমায় তোমার বুকে একটু খ...
-
হাজার মানুষের ভিড়ে যেদিন খুজবে তুমি আমায়, ভালোবাসার হৃদয় সেদিন ধিক্কার দেবে তোমায়। নতুন ঘরে তোমার জীবন কাটব অনেক সুখে, আধার ঘরে আমার জীবন ক...
-
পার্ট-১ এসো হাত ধরো হাতে, চলো অন্তহীন পথে, এসো তুমি, আর আমি, দু’চোখে স্বপ্ন হয়ে নামি… “ঐ থাম, হইসে। শাহবাগ মোড়ে এইভাবে চিৎকার করিস,...